যশোর পৌর পার্ক
![যশোর পৌর পার্ক](/uploads/2022/08/1-2_(2).jpg)
যশোর পৌর পার্ক। আধুনিক সাজ ও প্রকৃতি মিলে এখানে এখন মুগ্ধতার আবেশ। আর তাই নিয়মিত বেড়াতে আসছেন অনেকেই।প্রায় দেড়শ’ বছরের পুরনো শহর যশোর। পৌরসভার প্রতিষ্ঠাকাল ১৮৬৪ সাল। এই শহরে পাঁচ লক্ষাধিক মানুষের বসবাস। পৌর পার্কটি এখন ব্যস্ত শহরের বাসিন্দাদের বেড়ানোর প্রিয়স্থান।পার্কে দু’টি পুকুর আছে। এই পুকুর নিয়েও রয়েছে অনেক গল্প। জনশ্রুতি আছে কেউ সাঁতরে নাকি একপাশ থেকে আরেকপাশে যেতে পারে না। আছে সৌখিন বড়শি দিয়ে মাছ শিকারেরও নানা গল্প। পার্কটির পুকুর পাড়ে রয়েছে নারিকেল গাছের সারি।মুক্ত বাতাসে নিঃশ্বাস নিতে এখানে প্রেমিক-প্রেমিকা, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ সব...
জেস গার্ডেন পার্ক
![জেস গার্ডেন পার্ক](/uploads/2022/08/2-3.jpg)
যশোর জেলা শহর থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরত্বে বাহাদুরপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের কাছে সুন্দর ও নিরিবিলি পরিবেশে জেস গার্ডেন পার্ক (Jess Garden Park) অবস্থিত। ১৯৯২ সালে মরহুম এ. এস. এম হাবিবুল হক চুনি প্রায় ১২ একর জমির উপর পার্কটি প্রতিষ্ঠা করেন।...
বোর্ড ক্লাব যশোর
![বোর্ড ক্লাব যশোর](/uploads/2022/08/৩-১.jpg)
ক্যান্টনমেন্ট ও এয়ারপোর্ট সংলগ্ন যশোর বোট ক্লাব সবার জন্য জন্য উন্মুক্ত। এখানে প্রবেশপথটি পাথরের গেট দিয়ে সাজানো। গেটের পাশ দিয়ে চলে গিয়েছে ইটের সাজানো রাস্তা। বেশ কয়েকটি নির্দেশনা সম্বলিত বোর্ড রয়েছে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে আত্মার বন্ধু গাছ। বিভিন্ন কৃত্রিম জলাধার,স্থাপনা এবং অনিন্দ্য সুন্দর ভাষ্কর্য পর্যটকদের দৃষ্টি কাড়ে। এটি মহিমান্বিত হয়েছে ১৭জন অকুতোভয় বীর সেনানীর কবর দ্বারা। মনোরম এই বোট ক্লাবে একটি ঘাটসহ বেশ কয়েকটি স্পীড বোট রয়েছে। স্পীড বোট দিয়ে লেকের চারপাশ ঘোরানোর ব্যবস্থা আছে।
কিভাবে যাওয়া যায়: নিউমার্কেট থেকে পালবাড়ি অথবা সরাসরি অট...
গদখালী
![গদখালী](/uploads/2022/08/4-21.jpg)
৯৮০ সাল থেকে ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী ও পানিসারা ইউনিয়নের বিশাল এলাকা নিয়ে দেশীয় ও বিদেশী বিভিন্ন প্রকারের ফুল চাষ করা হয়। বাংলাদেশের মোট ফুলের চাহিদার শিংহভাগই গদখালীর ফুলচাষ থেকে জোগান দিয়ে থাকে।
কিভাবে যাওয়া যায়:
যশোর শহরের চাচড়া হতে বাসযোগে ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী নামক স্থানে নামলেই গদখালীর ফুল বেচা-কেনা চোখে পড়বে
...
ভরতের দেউল
![ভরতের দেউল](/uploads/2022/08/5-41.jpg)
কেশবপুর উপজেলা সদর হতে উনিশ কি:মি দক্ষিন পূব দিকে ভদ্রা নদীর তীরে ভরতের দেউল অবস্হিত । ১২.২০মিটার উচু, ২৬৬ মিটার পরিধি বিশিষ্ট দেউলটিকে একটি টিলার মত দেখায় । স্হানীয় ভাবে এর নাম ভরত রাজা দেউল বলা হয়। দেউলটি গুপ্ত যুগে নির্মিত হয়েছে বলে অনুমান করা হয় । প্রত্নতক্ত বিভাগ ১৯৮৪ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত দেউলের খনন কাজ চালায় । এর প্রথম অংশ t আকারে স্থাপনা দ্বিতীয় অংশে একটি মঞ্চ তুতীয় অংশ মুল মন্দির । খনের ফলে দেউলের ভিত থেকে চড়া পর্যন্ত ৯৪ টি কক্ষ দৃষ্ট হয়। স্হাপনটি চার পাশে বর্ধিতাকারে ১২টি কক্ষ বাকি ৮২টি কক্ষ ক্রমান্বয়ে উপরের দিকে উঠে গেছে। দেউল...
কেশবপুরের হনুমান গ্রাম
![কেশবপুরের হনুমান গ্রাম](/uploads/2022/08/6-11.jpg)
বঘুরে প্রজাতির প্রায় চারশ’ কালোমুখী হনুমানের বসবাস যশোরের কেশবপুরে। ধারণা করা হয় কয়েকশ বছর ধরে কেশবপুরের ১০-১৫ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে চলছে বিরল প্রজাতির হনুমানগুলোর বিচরণ। এ কারণেই এলাকাটিকে বলা হয় কেশবপুরের হনুমান গ্রাম।
কালোমুখী হনুমান প্রজাতির জন্ম প্রায় চারশ’ বছর আগে। বছরের পর বছর নানা ঘাত প্রতিঘাত সহ্য করে অল্পসংখ্যক হনুমান পৃথিবীতে টিকে আছে। বর্তমানে কেবল বাংলাদেশের কেশবপুর ও ভারতের নদীয়া জেলায় আচরণ এবং বুদ্ধিমত্তায় উন্নত কালোমুখ ভবঘুরে হনুমানের এই প্রজাতিটি দেখতে পাওয়া যায়।
কথা বলতে না পারলেও এ কালো মুখ হনুমানদের অনুভূতি শক্তি প্রায় মান...
ভাসমান সেতু, মনিরামপুর, যশোর
![ভাসমান সেতু, মনিরামপুর, যশোর](/uploads/2022/08/7-21.jpg)
ঝাঁপা বাওড়, জেলা প্রসাশক ভাষমান সেতু, বঙ্গবন্ধু ভাসমান সেতু ।
ঝাঁপা ইউনিয়নের দর্শনীয় স্থানের মধ্যে আছে ঝাঁপা বাওড়, এই ঝাঁপা বাওড়ে আছে বাংলাদেশের বৃহত্তম দুইটি ভাষমান সেতু ১) জেলা প্রসাষক ভাষমান সেতু ২) বঙ্গবন্ধু ভাষমান সেতু যেটা সম্পূর্ন নিজস্ব অর্থায়ানে ঝাঁপা গ্রামের কতিপয় যুবক মিলে (ঝাঁপা উন্নয়ন ফাউন্ডেশন) ক্লাবের মাধ্যমে তৈরী করেছেন। ঝাঁপা বাওড় ও ভাসমান সেতু বর্তমানে ১ম শ্রেনীর দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্যাতম হয়ে পড়েছে। এছাড়া ঝাঁপা বাওড়ে এক বিশেষ প্রকার মাছ জন্মায়, যেটা অন্য কোন নদী, সমুদ্রে বা জলাশয়ে জন্মায় না। মাছটা দেখতে ছোট...
যশোর বিমান বন্দর বাইপাস
![যশোর বিমান বন্দর বাইপাস](/uploads/2022/08/8-31.jpg)
যশোর বিমানবন্দর (আইএটিএ: JSR, আইসিএও: VGJR) হলো বাংলাদেশের যশোর শহরে অবস্থিত একটি অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর। বিমানবন্দরটি বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ দ্বারা পরিচালিত এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। বাংলাদেশ বিমান বাহিনী এ বিমানবন্দরটিকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটি বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান, যশোর এর অংশ হিসাবে এবং বাংলাদেশ বিমান বাহিনী একাডেমীর প্রশিক্ষণকেন্দ্র হিসাবে ব্যবহার করে। বর্তমানে এই বিমানবন্দর ব্যবহার করে ঢাকাসহ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ যাতায়াত করা যায়। যশোর বিমান বন্দর ব্যবহার করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, নভোএয়ার ও ইউএস-ব...
মধু পল্লী (মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি)
![মধু পল্লী (মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি)](/uploads/2022/08/9-6.jpg)
যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার সাগরদাঁড়ি গ্রামে অবস্থিত। মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ সালে এই বাড়িতেই জন্ম নেন ।[১] তার শৈশবও এখানেই কাটে । এখানে রয়েছে তার ব্যবহার করা কয়েকটি ভবন, পুকুরঘাট এবং কবির নানা স্মৃতিবিজড়িত জিনিসপত্র যা নিয়ে বর্তমানে একটি জাদুঘর নির্মাণ করা হয়েছে । যশোর শহর থেকে মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ির দূরত্ব প্রায় ৪৫ কিলোমিটার।...